হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, আয়াতুল্লাহ আলী রেজা আরাফি জামিয়াতুজ-জাহরা (সা:আ:) এর প্রিন্সিপালের সাথে এক বৈঠকে বলেছেন: ইরান দেশে এখনো মসজিদের কোনো নির্দিষ্ট অভিভাবক নেই।
ইরানের হাওজা ইলমিয়ার প্রধান বলেছেন: মসজিদ হল দেশের সর্বোচ্চ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, মসজিদের সংখ্যা বাড়াতে হবে, তাই এ ব্যাপারে বিশেষ ব্যবস্থার প্রয়োজন।
মজলিস খবরগান রাহবারীর একজন সদস্য বলেন, নতুন প্রতিষ্ঠিত শহরগুলোতে মসজিদ নির্মাণে মনোযোগ দিতে হবে, প্রতিদিন অন্তত তিন ওয়াক্ত নামাজ জামাতে পড়তে হবে।
জামিয়াতুজ-জাহরা (সা:আ:) এর প্রিন্সিপালের সাথে সাক্ষাতের সময় আয়াতুল্লাহ আরাফি বলেন, মহিলা ছাত্রদের সমাজে অনেক প্রভাব রয়েছে, মহিলারা পুরো পরিবার ও সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে।
জামিয়াতুজ-জাহরা (সা:আ:) এর পরিচালক জনাব সৈয়দা জাহরা বারকাই এই মাদ্রাসার কার্যক্রম সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন: সমাজে আলেমদের প্রভাব বেশ স্পষ্ট।
জনাব সৈয়দা জাহরা বারকাই বলেছেন: আলেমদের আরও কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং জ্ঞানের ক্ষেত্রে বিকাশ করতে হবে, এ বিষয়ে আমাদের আরও গুরুত্ব সহকারে কাজ করতে হবে।
জামিয়াতুজ-জাহরা (সা:আ:) এর ব্যবস্থাপক বলেছেন: মসজিদগুলিকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রস্থল হওয়া উচিত, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য মসজিদে মহিলাদের থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।