۵ آذر ۱۴۰۳ |۲۳ جمادی‌الاول ۱۴۴۶ | Nov 25, 2024
News ID: 397770
1 اپریل 2024 - 09:52
গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তথ্য কেন্দ্র যুদ্ধের ১৭৫ তম দিন পর্যন্ত গাজায় জানমালের ক্ষতির তথ্য উপস্থাপন করেছে।
গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তথ্য কেন্দ্র যুদ্ধের ১৭৫ তম দিন পর্যন্ত গাজায় জানমালের ক্ষতির তথ্য উপস্থাপন করেছে।

হাওজা / একটি প্রতিবেদনে, গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তথ্য কেন্দ্র যুদ্ধের ১৭৫ তম দিন পর্যন্ত গাজায় জানমালের ক্ষতির তথ্য উপস্থাপন করেছে।

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, যুদ্ধের ফলে যে প্রাণহানি ঘটেছে তার সারসংক্ষেপ নিম্নরূপ:

ইহুদিবাদী সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকায় ২৮৮৮টি অপরাধ ও হত্যাকাণ্ড করেছে।

৩৯৬২৩ জন শহীদ ও নিখোঁজ।

৩২৬২৩ জন শহীদ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

৭,০০০ এরও বেশি মানুষ এখনও নিখোঁজ এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

শহীদদের মধ্যে ১৪৩৫০ জন শিশু রয়েছে।

অপুষ্টির কারণে ২৮ শিশু মারা গেছে।

শহীদদের মধ্যে ৯ হাজার ৪৬০ জন নারীও রয়েছেন।

৩৬৪ জন চিকিৎসাকর্মী শহীদ হয়েছেন।

এতে উদ্ধারকারী দলের ৪৮ জন শহীদ হয়েছেন।

১৩৬ জন সাংবাদিক শহীদ হয়েছেন।

আহত হয়েছেন ৭৫০৯২ জন।

এই যুদ্ধের মোট শিকারের ৭৩% নারী ও শিশু।

১৭,০০০ শিশু একজন বা উভয় পিতামাতা হারিয়েছে।

আরও চিকিৎসা ও জীবন বাঁচাতে ১১ হাজার আহতকে বিদেশে পাঠানো হবে।

১০০০০ ক্যান্সার রোগী জীবন-মৃত্যুর মধ্যে লড়াই করছে এবং তাদের জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন।

বাস্তুচ্যুতির ফলে, ৭০০,০০০ মানুষ সংক্রামক রোগের শিকার হয়েছে।

বাস্তুচ্যুত হওয়ার কারণে ভাইরাল হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হয়েছেন ৮,০০০ জন।

চিকিৎসা সেবার অভাবে ৬০,০০০ গর্ভবতী মহিলা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

ওষুধ আমদানি না করায় ৩৫০,০০০ মানুষ সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়েছে।

২৭৪ জন চিকিৎসাকর্মী ও চিকিৎসা কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

১২ জন সাংবাদিককে গ্রেফতার করা হয়েছে যাদের নাম জানা গেছে।

গাজা উপত্যকার দুই মিলিয়ন বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

১৬৮টি সরকারি কেন্দ্র ধ্বংস করা হয়েছে।

১০০টি স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয় সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে।

৩০৫টি স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সামান্য ক্ষতি হয়েছে।

২২৭টি মসজিদ সম্পূর্ণ ধ্বংস করা হয়েছে।

অন্যান্য ২৯৪টি মসজিদের সামান্য ক্ষতি হয়েছে।

বোমা হামলায় ৩টি চার্চ ধ্বংস করা হয়েছে।

৭০০০০ আবাসিক বাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

বোমা হামলায় ২৯০,০০০ ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং বসবাসের অযোগ্য।

গাজার জনগণের ওপর ৭০ হাজার টন বিস্ফোরক ছোঁড়া হয়েছে।

৩২টি হাসপাতাল সম্পূর্ণ স্থবির হয়ে পড়েছে।

৫৩টি চিকিৎসা কেন্দ্র সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

আরও ১৫৯টি চিকিৎসা কেন্দ্রকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।

বোমা হামলায় ১২টি অ্যাম্বুলেন্স ধ্বংস করা হয়।

২০০টি ঐতিহাসিক ও প্রাচীন স্থান বোমা মেরে ধ্বংস করা হয়েছে।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .