۳۰ فروردین ۱۴۰۳ |۹ شوال ۱۴۴۵ | Apr 18, 2024

মাওলানা গোলাম মুস্তাফা নাজাফী

کل اخبار: 17
  • ইমাম সাদিক (আঃ) এর বানী

    ইমাম সাদিক (আঃ) এর বানী

    হাওজা / ইমাম সাদিক (আঃ) বলেন, মানুষের মধ্যে যে কুমন্ত্রনা আছে সেটি শয়তানের ক্রিয়া-কর্ম।

  • হযরত মুহম্মাদ (স:) এর বানী

    হযরত মুহম্মাদ (স:) এর বানী

    হাওজা / যদি আপনার নিকট ভাল অবস্থায় থাকা মানুষের উদ্দেশ্যে জানানো হয়, সুতরাং আপনি তার সুবিবেক বুদ্ধির দিকে দেখুন, অবশ্যই তাকে তার বিবেক বুদ্ধি দ্বারা পুরস্কৃত করা হবে।

  • ইমাম জাফর সাদিক (আঃ) এর বানী

    ইমাম জাফর সাদিক (আঃ) এর বানী

    হাওজা / ইমাম (আঃ) বলেন, মানুষকে তাঁর বিবেক বুদ্ধি অনুসারে পুরস্কার ( কর্মের ফল) দেওয়া হয়।

  • হযরত ইমাম বাকির (আঃ) এর বানী

    হযরত ইমাম বাকির (আঃ) এর বানী

    হাওজা / হযরত ইমাম বাকির (আঃ) বলেন: আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত দিবসে বান্দাদের (উপাসকদের) বিচার করবেন এই পৃথিবীতে অর্জন করা বুদ্ধি-জ্ঞানের অনুপাতে।

  • ইমাম কাযিম (আঃ) এর বানী

    ইমাম কাযিম (আঃ) এর বানী

    হাওজা / ইমাম (আঃ) বললেন,তারা ওদের অন্তর্ভুক্ত নয়, যাদের উপর আল্লাহ তিরস্কার করেছে, প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ তাআলা বলেন: (হে অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিগণ! শিক্ষা গ্রহণ কর)।

  • ইমাম রেযা (আঃ) এর বানী

    ইমাম রেযা (আঃ) এর বানী

    হাওজা / ইমাম রেযা (আঃ) বলেন, প্রত্যেক মানুষের বন্ধু তার জ্ঞান, এবং শত্রু তার অজ্ঞতা, জ্ঞানহীন হওয়া।

  • হযরত ইমাম সাদিক (আঃ) এর বানী

    হযরত ইমাম সাদিক (আঃ) এর বানী

    হাওজা / হযরত ইমাম সাদিক (আঃ) বলেন, যে ব্যক্তি আমীরুল মোমেনীনের দর্শন ছেড়ে দেয়, তার উপর আল্লাহ করুনাময় দৃষ্টি ঐ সয়য় প্রজন্ত নিক্ষেপ করে না, যতক্ষষ তার দর্শনার্থী না হয়।

  • হযরত ইমাম সাদিক (আঃ) এর বানী

    হযরত ইমাম সাদিক (আঃ) এর বানী

    হাওজা / হযরত ইমাম সাদিক (আঃ) বলেন, অবশ্যই আরশের সর্ব দরজা খুলে দেয়া হয়, যখন ইমাম আলী (আঃ) দর্শনার্থী দোয়া করে।

  • হযরত ইমাম সাদিক (আঃ) এর বানী

    হযরত ইমাম সাদিক (আঃ) এর বানী

    হাওজা / ইমাম (আঃ) বলেন, হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি হযরত আলী (আঃ) এর মৃত্যুর পর তার দর্শন করিবে,সে জান্নাতী।

  • ইমাম রেযা (আঃ) হতে বর্ণিত

    ইমাম রেযা (আঃ) হতে বর্ণিত

    হাওজা / ইমাম রেযা (আ:) বলেন: প্রত্যেক মানুষের বন্ধু তার জ্ঞান, এবং শত্রু তার অজ্ঞতা, জ্ঞানহীন হওয়া।

  • হযরত ইমাম আলী (আঃ) হতে বর্ণিত

    হযরত ইমাম আলী (আঃ) হতে বর্ণিত

    হাওজা / হযরত ইমাম আলী (আঃ) বলেছেন:- ক্ষমা হল সম্মানের (উচ্চচরিত্র) মুকুট।

  • হযরত ইমাম তাক্বী (আঃ) হতে বর্ণিত

    হযরত ইমাম তাক্বী (আঃ) হতে বর্ণিত

    হাওজা / হযরত ইমাম তাক্বী (আঃ) বলেন: পাপপূর্ণের কারণে মানুষের মৃত্যু মেয়াদী মৃত্যুবরণ চেয়ে অধিক, এবং নেক অবস্থায় জীবন জাপন তার বয়স অনুসারে জীবন জাপনের চেয়ে অধিক।

  • ইমাম আলী আঃ এর খুতবাহ

    ইমাম আলী আঃ এর খুতবাহ

    হাওজা / হযরত ইমাম আলী (আঃ) বলেছিলেন:- হে মানবজাতি! আমাকে হারানোর পূর্বে, যা প্রশ্ন রয়েছে জিজ্ঞেস করো, আমার কাছে প্রথম ও শেষের জ্ঞান আছে।

  • হযরত নবী করীম (সাঃ) এর ব্যপারে কটু কথা বলিবে না

    হযরত নবী করীম (সাঃ) এর ব্যপারে কটু কথা বলিবে না

    হাওজা / হযরত নবী করীম (সাঃ) আয়েশার উপস্থিতিতে বসে ছিলেন, এমন সময় এক ইহুদী প্রবেশ করল। আর নবী করীম (সাঃ) কে সালামুন আলাইকুমের পরিবর্তে বলল: "আলসামু আলিকুম" অর্থাৎ "তোমার মৃত্যু হোক"।

  • হজরত আলী (আঃ) হতে বর্ণিত

    হজরত আলী (আঃ) হতে বর্ণিত

    হাওজা / হজরত আলী (আঃ) বলেনঃ সমগ্র বিশ্ব অজ্ঞাত শিক্ষাস্থান ব্যতিত, এবং পুরো বিজ্ঞান যুক্তি সম্পন্ন,অবাস্তবায়িত ব্যতিত, সমস্ত কর্ম ভন্ডামি,আন্তরিকভাবে যদি না করা হয়, আন্তরিকতা (বিশ্বস্ততা )ঝুঁকিতে যদি মানুষ তার সমর্পণতার দিকে লক্ষ না করে।

  • ফাতেমা যাহরা (সাঃ) এর মর্যাদা ও ফজিলত

    ফাতেমা যাহরা (সাঃ) এর মর্যাদা ও ফজিলত

    হাওজা / হজরত ফাতেমা যাহরা (সাঃ) বাড়ির সমস্ত কাজ কে দুই ভাগে বিভক্ত করে দিয়েছিলেন, একদিন বাড়ির সমস্ত কাজ নিজেই করতেন, আর অপর দিন জানাবে ফাতেমা যাহরা (সাঃ) এর দাসী জানাবে ফিযযাহ (সাঃ) করতেন, নিজের দিনের কাজ কখনোই জনাবে ফিযযাহ (সাঃ) কে করতে বলতেন না।

  • এক আবিদের আত্মা বিরোধিতা

    এক আবিদের আত্মা বিরোধিতা

    হাওজা / নবী (সাঃ) বলেছেনঃ বনী ইসরাঈলে এক সুদর্শন লোক বাস করত, যে খেজুর পাতার ঝুড়ি বানিয়ে বিক্রি করত।