গোলাম মুস্তাফা নাজাফী
-
হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হতে বর্ণিত
হাওজা / জাতির উপর হযরত আলী (আঃ) এর অধিকার ঔ রুপে, যে রুপে পিতার অধিকারের তার সন্তানের উপরে থাকে।
-
হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হতে বর্ণিত
হাওজা / হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন: হযরত আলী (আঃ) হলেন ধর্মের স্তম্ভ।
-
হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হতে বর্ণিত
হাওজা / হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন: হযরত আলী মুমিনদের সর্দার।
-
ইমাম সাদিক (আঃ) হতে বর্ণিত
হাওজা / একে অপরের সাথে সুদৃঢ় যোগাযোগ করুন, সমবেদনা করুন, করুণাময় হন এবং ধার্মিক ভাই হন, যেমন আল্লাহ তাআলা তোমাদেরকে আদেশ করেছেন।
-
ইমাম সাদিক (আঃ) হতে বর্ণিত
হাওজা / আল্লাহ তাআলা মুমিনের সাহায্য করেন, যতক্ষণ মুমিন তার মুমিন ভাইয়ের সাহায্য করতে থাকে।
-
নামাজ অবস্থায় প্রজ্বলিত নূর
হাওজা / ফাতেমা জাহরা (সাঃ) যখন ইবাদতের স্থানে (নামাযের জন্য) দাঁড়াতেন, তখন তাঁর আলো আসমানবাসীদের জন্য আলোকিত হয়ে যেতো।
-
ইমাম মূসা কাজেম ( আঃ)
হাওজা / ইমাম মূসা কাজেম ( আঃ) হতে বর্ণিত:- যদি কোন মোমিনকে নীরবে দেখো, তার নৈকট্য অর্জন কর, সে তোমাকে জ্ঞানের উচ্চতায় পৌঁছেদেবে।
-
ইমাম হোসেন (আঃ) এর যিয়ারত
হাওজা / ইমাম হোসায়েন (আ:) এর যিয়ারত সম্পর্কে ইমাম জাফর সাদিক (আ:) বলেন, আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তার অন্তরে ইমাম হুসাইন (আঃ) ভালবাসা ও তার যিয়ারতের আকাঙ্ক্ষা জাগ্রত করেন।
-
ইমাম হোসেন (আঃ) এর যিয়ারত
হাওজা / ইমাম হোসায়েন (আ:) এর যিয়ারত সম্পর্কে ইমাম জাফর সাদিক (আ:) বলেন, ইমাম হুসাইন (আঃ)-এর যিয়ারতকে অবহেলা করবেন না, এতে আল্লাহ আপনার আয়ু দীর্ঘ করবেন এবং আপনার রিযিকে (জীবিকায়) বৃদ্ধি করবেন ও আপনার জীবন সুখী আর শাহাদাতের মৃত্যু দান করবেন।
-
ইমাম সাদিক (আঃ) হতে বর্ণিত
হাওজা / মুমিনের জন্য কখনোই উচিত নয়, মুমিনের আতিথেয়তা না করিয়া বিদায় জানানো, কারণ এটা তার নিকট অধিক মর্যাদাপূর্ণ।
-
ইমাম সাদিক (আঃ) হতে বর্ণিত
হাওজা / তেল ত্বককে নরম করে,(ত্বকের উপর তেলের মালিশ) মস্তিষ্কে বৃদ্ধি করে, জলের কোর্স সহজ করে, ত্বকের ছিদ্র পরিষ্কার করে, এবং শরীরের ময়লা দূর করে, ত্বকের রং উজ্জ্বল করে।
-
ইমাম জাফর সাদিক (আঃ)
হাওজা / ইমাম জাফর সাদিক (আঃ) এর সাহাবী মোফাজ্জাল হতে বর্ণিত:-
-
কোন দিনটি আল্লাহর উপাসনার জন্য উত্তম
হাওজা / এক ব্যক্তি আলেমের কাছে প্রশ্ন করলেন:- কোন দিনটি আল্লাহর উপাসনার জন্য উত্তম?